# অফিস সম্পর্কিত
১। একনজরে
|
|||
মোট জনসংখ্যা |
: |
26,00,263 জন |
|
যুব জনগোষ্ঠী |
: |
8,66,754 জন প্রায় |
|
যুবক |
: |
4,51,577 জন |
|
যুবনারী |
: |
4,15,177 জন |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রোফাইল |
|||
নাম |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, চাাঁদপুর। |
|
|
যুব ভবন, আশিকাটি, চাঁদপুর। |
||
অধিদপ্তরের প্রধান নির্বাহী |
: |
উপ-পরিচালক |
|
প্রধান কার্যালয়, ঢাকা এর ওয়েব সাইট |
: |
www.dyd.gov.bd |
|
ই-মেইল |
: |
dd_youthchandpur@yahoo.com |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ভিশন |
: |
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গৌরব বৃদ্ধিতে সক্ষম, নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন আধুনিক জীবনমনস্ক যুবসমাজ। |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মিশন |
: |
জীবনের সর্বক্ষেত্রে যুবদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তাদের প্রতিভার বিকাশ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা। |
|
অধিদপ্তরের শাখা ও |
: |
|
|
অধিদপ্তরের মোট জনবল |
: |
৬,৬০১ জন (রাজস্ব ৫,০৭৮জন + উন্নয়ন খাত ১,৫২৩ জন) |
|
মাঠ পর্যায়ের কার্যালয় সমূহ |
: |
উপজেলা কার্যালয় ০৮ টি |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের কার্যক্রম |
: |
|
|
প্রশিক্ষণ |
: |
ক) প্রাতিষ্ঠানিকঃ |
|
১. গবাদিপশু, হাঁস-মুরগী পালন, প্রাথমিক চিকিৎসা, মৎস্য চাষ ও কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ১৭. সংক্ষিপ্ত হাউজকিপিং প্রশিক্ষণ এমওইউ’র মাধ্যমে)। |
|||
|
|
খ) অপ্রাতিষ্ঠানিকঃ |
|
|
১. পারিবারিক হাঁস-মুরগী পালন। |
২২. ফলের চাষ। |
|
ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি |
: |
ন্যাশনাল সার্ভিস সরকারের উচ্চ-অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত একটি কর্মসূচি যার মাধ্যমে শিক্ষিত বেকার যুবদের অস্থায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০০৯-১০ অর্থ বছরে ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচির অধীনে একজন শিক্ষিত বেকার যুবক/যুবহিলাকে নিমেণাক্ত ১০টি নির্ধারিত মডিউলে ৩ মাস প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় এবং প্রশিক্ষণোত্তর তাকে ২ বছর মেয়াদী অস্থায়ী কর্মসংস্থান দেয়া হয়। প্রত্যেক যুবক/যুবমহিলা প্রশিক্ষণকালীন দৈনিক ১০০/- টাকা এবং কর্মকালীন দৈনিক ২০০/- টাকা হারে ভাতা প্রাপ্য হবেন। এ কর্মসূচি শিক্ষ্যেত বেকার যুবদের জাতিগঠনমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের একটি উল্লেখযোগ্য প্রক্রিয়া। কর্মসূচির প্রশিক্ষণ ও অস্থায়ী সংযুক্তির অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে একজন যুবক/যুবমহিলা কর্ম-সমাপনান্তে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্ষম হবেন। |
|
|
১। জাতি গঠন ও চরিত্র গঠনমূলক প্রশিক্ষণ। |
৭। শিক্ষা ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ মডিউল। |
|
যুব ঋণ কর্মসূচি |
: |
ক) আত্মকর্মসংস্থান ঋণ কর্মসূচি (ব্যক্তি কেন্দ্রিক ঋণ)ঃ খ) পরিবারভিত্তিক ঋণ কর্মসূচিঃ |
|
আত্মকর্মসংস্থান |
: |
প্রশিক্ষণলদ্ধ জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প গ্রহনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য প্রশিক্ষ্যেত যুবদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এবং প্রকল্প গ্রহণ ও পরিচালনার জন্য অধিদপ্তরের ঋণ সুবিধার পাশাপাশি কর্মসংস্থান ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান হতে পুঁজি প্রাপ্তিতে সহায়তা করা হয়। সাধারনভাবে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত যুবদের মাসিক আয় ৩০০০/- টাকা থেকে ৫০,০০০/- টাকা পর্যন্ত। তবে কোন কোন সফল আত্মকর্মী যুব মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকেন। |
|
সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি |
: |
এ কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষনের পাশাপাশি এবং যুব সংগঠকদের মাধ্যমে বেকার যুবদের এইচআইভি/এইডস/এসটিডি প্রতিরোধ, প্রজনন স্বাস্থ্য, মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার রোধ, সামাজিক রীতি-নীতি, মূল্যবোধ, জেন্ডার ও উন্নয়ন, যৌতুক, ইভটিজিং, সুশাসন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ সংরক্ষণ, সিভিক এডুকেশন, ক্ষমতায়ন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পরিবার কল্যাণ ইত্যাদি বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়। |
|
যুব সংগঠন তালিকাভুক্তি |
: |
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদের কার্যক্রমকে অধিকতর অর্থবহ ও দায়িত্বশীল করার লক্ষ্যে অধিদপ্তরের পক্ষ্যে সেসব সংগঠনকে তালিকাভূক্তি দেয়ার সুযোগ রয়েছে। তালিকাভূক্তি গ্রহণেচ্ছু সংগঠন স্ব স্ব উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে উপপরিচালকের নিকট আবেদন করতে পারে। |
|
যুব সংগঠন অনুদান |
: |
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদেরকে এ কাজে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে |
|
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদান |
: |
ক) জাতীয় যুব পুরস্কারঃ প্রতিবছর ১ নভেম্বর তারিখে জাতীয় যুবদিবস পালিত হয়ে থাকে। যে সকল প্রশিক্ষিত যুবক ও যুবমহিলা আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প স্থাপনে এবং যেসকল যুবসংগঠক সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাদের মধ্য হতে বাছাই করে প্রতিবছর যুবদিবসে জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে। |
|
যুব কার্যক্রম বিষয়ে ডিপ্লোমা প্রদান |
: |
কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম, এশিয়া সেন্টার ও বাংলাদেশ উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের যৌথ উদ্দ্যোগে ডিপ্লোমা কোর্স পরিচালিত হয়। এ কোর্সের মেয়াদ ১৮ মাস। |
|
ভিন্ন দিবস উদ্যাপন |
: |
১ নভেম্বর জাতীয় যুবদিবস সহ অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদ্যাপন করা হয়। |
|
সরকারী-বেসরকারী পার্টনারশিপ |
: |
এ কার্যক্রমের আওতায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ উদ্যোগে দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ, সমাজ সচেতনতামূলক কার্যক্রম এবং প্রশিক্ষিত যুবদের অধিকহারে পুঁজি সরবরাহের লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়। |
২। ভিশন ও মিশন
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গৌরব বৃদ্ধিতে সক্ষম, নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন আধুনিক জীবনমনস্ক যুবসমাজ।
অধিদপ্তরের মিশনঃ
জীবনের সর্বক্ষেত্রে যুবদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তাদের প্রতিভার বিকাশ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।
৩। আমাদের অর্জন সমূহ :
৫। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
১। যুবভবন নির্মাণ প্রকল্পঃ
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় ’যুবভবন’ নির্মাণ এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য। যুবভবনে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ বর্তমানে প্রয়োজনীয় স্থানের অভাবে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করছেন । কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি ও যুব কার্যক্রমে গতিশীলতা বৃদ্ধির নিমিত্ত বহুতল যুবভবন নির্মাণ করা হবে।
২। ছয়টি জেলায় বিদ্যমান ৬টি যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প:
দেশের সকল জেলায় পরিচালিত প্রাতিষ্ঠানিক আবাসিক ও অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে একই ভেন্যুতে বাসত্মবায়নের নিমিত্ত প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধা সৃষ্টির লক্ষ্যে ইতোপূর্বে ৬টি জেলায় স্থাপিত আবাসিক যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহের নির্মাণ কাজ সমাপ্তকরণ ও প্রশিক্ষণ সুবিধা বৃদ্ধি করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৩। যুব কার্যক্রম বিষয়ক গবেষণা ও তথ্য প্রচার প্রকল্পঃ
যুব কার্যক্রমের সাফল্য গবেষণার মাধ্যমে প্রকাশ করা এবং যুব বিষয়ক তথ্য বেকার যুবসহ দেশের সকল পর্যায়ের মানুষের নিকট প্রচারের ব্যবস্থা করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৪। সিভিল কনস্ট্রাকশন ট্রেডে প্রশিক্ষণ প্রকল্পঃ
বেকার যুবদের বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ম্যাশন, রড বাই-ার, টাইলস ফিক্সার, শাটারিং, পস্নাম্বিং এ- পাইপ ফিটিংস এবং ওয়েল্ডিং এ- ফেব্রিকেশন বিষয় অমত্মর্ভুক্ত করে সিভিল কনস্ট্রাকশন ট্রেডে প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৫। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয় স্থাপন প্রকল্পঃ
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আওতায় বিভাগীয় কার্যালয় স্থাপন ও নির্মাণ এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য। বিভাগীয় শহরে বিভাগীয় কার্যালয় স্থাপন ও নির্মাণ করা হবে।
৬। আঞ্চলিক যুব কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পঃ
এ প্রকল্পের আওতায় ৭টি বিভাগে একটি করে আঞ্চলিক যুব কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। ফলে মাঠ পর্যায়ে যুব কার্যক্রম বাসত্মবায়নে গতি সঞ্চার হবে।
৭। বিউটিফিকেশন, হেয়ার কাটিং ও হাউজকিপিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রকল্পঃ
বেকার যুবক ও যুবমহিলাদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৮। ট্যুরিষ্ট গাইড, ট্যুর ম্যানেজমেন্ট এবং ইংরেজী ভাষা শিক্ষা প্রশিক্ষণ প্রকল্পঃ
বেকার যুবক ও যুবমহিলাদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৯। অবশিষ্ট ৫৮টি জেলায় বস্নক ও বাটিক প্রিন্টিং প্রশিÿণ সম্প্রসারণ এবং পোশাক তৈরী প্রশিÿণ জোরদারকরণ প্রকল্পঃ
চলমান পোষাক তৈরী প্রশিÿণ জোরদার করা এবং দেশের অবশিষ্ট ৫৮টি জেলায় বস্নক ও বাটিক প্রিন্টিং প্রশিÿণ কোর্স সম্প্রসারণ এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
১০। জেন্ডার, এইচআইভি, এইডস, প্রজনন স্বাস্থ্য এবং জীবন দÿতা বিষয়ক প্রকল্পঃ
জেন্ডার, এইচআইভি, এইডস, প্রজনন স্বাস্থ্য এবং জীবন দÿতা বিষয়ে যুবক ও যুবমহিলাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
উপসংহার :
কোন দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে সে দেশের কর্মক্ষম জনশক্তি। আর এ জনশক্তির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে সে দেশের যুবসমাজ। বাংলাদেশের ন্যায় উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে যুবশক্তিকে দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার বিষয়টি অত্যমত্ম গুরম্নত্বপূর্ণ। যুবদের অফুরমত্ম প্রাণশক্তি, সৃজনশীল কর্মক্ষমতা, ক্লামিত্মহীন উৎসাহ, ঝড়ের ন্যায় গতিবেগ এবং তাদের কর্মস্পৃহা ও কর্মোদ্দীপনার উপর জাতীয় উন্নতি অনেকাংশে নির্ভরশীল। মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ যুব; যা আনুমানিক ৫ কোটি, এই বিরাট যুবশক্তিকে দেশের সার্বিক
অর্থনৈতিক উন্নয়নে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে অধিদপ্তরের কার্যক্রম তৃণমূল পর্যায় পর্যমত্ম আরো বিসত্মৃত করে দেশে এবং বিদেশে অধিকহারে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। যুবদের ক্রমাগত শহরমুখী প্রবণতা রোধকল্পে যুবদেরকে স্বীয় অবস্থানে রেখে বিভিন্ন উৎপাদনমুখী বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে অত্যমত্ম সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলতে হবে। ফলে কর্মমুখী ও উৎপাদনমুখী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বেকার যুবসমাজ একদিকে যেমন নিজেদের জন্য কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবে, অন্যদিকে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতেও সক্ষম হবে।
৬। বাতায়নের গঠনাপুঞ্জ
ঘটনাসমূহ - যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার,
|
||||
মোট জনসংখ্যা |
: |
১৫২ মিলিয়ন |
||
বেকার যুব |
: |
২২.৮০ মিলিয়ন (A source shows that rate of unemployment in Bangladesh is 5%, 40% of the population is underemployed, many participants in labor force work only a few hours a week at low wages). |
||
যুব জনগোষ্ঠী |
: |
৫০.৬৭ মিলিয়ন |
||
শিক্ষিত যুব |
: |
৫৫% |
||
গ্রাম বসবাসরত যুব |
: |
৭৩% |
||
দরিদ্র যুব |
: |
৩১.০৫% |
||
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রোফাইল |
||||
নাম |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর |
||
|
|
যুব ভবন, ১০৮, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০ |
||
অধিদপ্তরের প্রধান নির্বাহী |
|
মহাপরিচালক |
||
ওয়েব সাইট |
|
www.dyd.gov.bd |
||
ই-মেইল |
|
dg@dyd.gov.bd |
||
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ভিশন |
|
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গৌরব বৃদ্ধিতে সক্ষম, নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন আধুনিক জীবনমনস্ক যুবসমাজ। |
||
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মিশন |
|
জীবনের সর্বক্ষেত্রে যুবদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তাদের প্রতিভার বিকাশ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা। |
||
অধিদপ্তরের শাখা ও |
: |
ক) প্রশাসন শাখা
|
খ) দারিদ্র বিমোচন ও ঋণ শাখা গ) পরিকল্পনা শাখা
|
|
অধিদপ্তরের মোট জনবল |
: |
৬,৬০১ জন (রাজস্ব ৫,০৭৮জন + উন্নয়ন খাত ১,৫২৩ জন) |
||
অধিদপ্তরের স্থাপনাসমূহ |
: |
|
||
যুবদের সংখ্যা |
|
|
||
মাঠ পর্যায়ের কার্যালয় সমূহ |
: |
|
||
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের কার্যক্রম |
: |
|
||
প্রশিক্ষণ |
: |
ক) প্রাতিষ্ঠানিকঃ
|
||
১. গবাদিপশু, হাঁস-মুরগী পালন, প্রাথমিক চিকিৎসা, মৎস্য চাষ ও কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ১৭. সংক্ষিপ্ত হাউজকিপিং প্রশিক্ষণ এমওইউ’র মাধ্যমে)। |
||||
|
|
খ) অপ্রাতিষ্ঠানিকঃ |
||
|
১. পারিবারিক হাঁস-মুরগী পালন। |
২২. ফলের চাষ। |
||
ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি |
: |
ন্যাশনাল সার্ভিস সরকারের উচ্চ-অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত একটি কর্মসূচি যার মাধ্যমে শিক্ষিত বেকার যুবদের অস্থায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০০৯-১০ অর্থ বছরে ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচির অধীনে একজন শিক্ষিত বেকার যুবক/যুবহিলাকে নিমেণাক্ত ১০টি নির্ধারিত মডিউলে ৩ মাস প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় এবং প্রশিক্ষণোত্তর তাকে ২ বছর মেয়াদী অস্থায়ী কর্মসংস্থান দেয়া হয়। প্রত্যেক যুবক/যুবমহিলা প্রশিক্ষণকালীন দৈনিক ১০০/- টাকা এবং কর্মকালীন দৈনিক ২০০/- টাকা হারে ভাতা প্রাপ্য হবেন। এ কর্মসূচি শিক্ষ্যেত বেকার যুবদের জাতিগঠনমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের একটি উল্লেখযোগ্য প্রক্রিয়া। কর্মসূচির প্রশিক্ষণ ও অস্থায়ী সংযুক্তির অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে একজন যুবক/যুবমহিলা কর্ম-সমাপনান্তে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্ষম হবেন। |
||
|
। জাতি গঠন ও চরিত্র গঠনমূলক প্রশিক্ষণ। |
৭। শিক্ষা ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ মডিউল। |
||
যুব ঋণ কর্মসূচি |
: |
ক) আত্মকর্মসংস্থান ঋণ কর্মসূচি (ব্যক্তি কেন্দ্রিক ঋণ)ঃ খ) পরিবারভিত্তিক ঋণ কর্মসূচিঃ |
||
আত্মকর্মসংস্থান |
: |
প্রশিক্ষণলদ্ধ জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প গ্রহনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য প্রশিক্ষ্যেত যুবদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এবং প্রকল্প গ্রহণ ও পরিচালনার জন্য অধিদপ্তরের ঋণ সুবিধার পাশাপাশি কর্মসংস্থান ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান হতে পুঁজি প্রাপ্তিতে সহায়তা করা হয়। সাধারনভাবে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত যুবদের মাসিক আয় ৩০০০/- টাকা থেকে ৫০,০০০/- টাকা পর্যন্ত। তবে কোন কোন সফল আত্মকর্মী যুব মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকেন। |
||
সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি |
: |
এ কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষনের পাশাপাশি এবং যুব সংগঠকদের মাধ্যমে বেকার যুবদের এইচআইভি/এইডস/এসটিডি প্রতিরোধ, প্রজনন স্বাস্থ্য, মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার রোধ, সামাজিক রীতি-নীতি, মূল্যবোধ, জেন্ডার ও উন্নয়ন, যৌতুক, ইভটিজিং, সুশাসন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ সংরক্ষণ, সিভিক এডুকেশন, ক্ষমতায়ন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পরিবার কল্যাণ ইত্যাদি বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়। |
||
যুব সংগঠন তালিকাভুক্তি |
: |
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদের কার্যক্রমকে অধিকতর অর্থবহ ও দায়িত্বশীল করার লক্ষ্যে অধিদপ্তরের পক্ষ্যে সেসব সংগঠনকে তালিকাভূক্তি দেয়ার সুযোগ রয়েছে। তালিকাভূক্তি গ্রহণেচ্ছু সংগঠন স্ব স্ব উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে উপপরিচালকের নিকট আবেদন করতে পারে। |
||
যুব সংগঠন অনুদান |
: |
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদেরকে এ কাজে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে |
||
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদান |
: |
ক) জাতীয় যুব পুরস্কারঃ প্রতিবছর ১ নভেম্বর তারিখে জাতীয় যুবদিবস পালিত হয়ে থাকে। যে সকল প্রশিক্ষিত যুবক ও যুবমহিলা আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প স্থাপনে এবং যেসকল যুবসংগঠক সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাদের মধ্য হতে বাছাই করে প্রতিবছর যুবদিবসে জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে। |
||
যুব কার্যক্রম বিষয়ে ডিপ্লোমা প্রদান |
: |
কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম, এশিয়া সেন্টার ও বাংলাদেশ উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের যৌথ উদ্দ্যোগে ডিপ্লোমা কোর্স পরিচালিত হয়। এ কোর্সের মেয়াদ ১৮ মাস। |
||
ভিন্ন দিবস উদ্যাপন |
: |
১ নভেম্বর জাতীয় যুবদিবস সহ অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদ্যাপন করা হয়। |
||
সরকারী-বেসরকারী পার্টনারশিপ |
: |
এ কার্যক্রমের আওতায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ উদ্যোগে দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ, সমাজ সচেতনতামূলক কার্যক্রম এবং প্রশিক্ষিত যুবদের অধিকহারে পুঁজি সরবরাহের লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়। |
||
২। ভিশন ও মিশন
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গৌরব বৃদ্ধিতে সক্ষম, নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন আধুনিক জীবনমনস্ক যুবসমাজ।
অধিদপ্তরের মিশনঃ
জীবনের সর্বক্ষেত্রে যুবদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তাদের প্রতিভার বিকাশ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।
৩। আমাদের অর্জন সমূহ :
৫। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
১। যুবভবন নির্মাণ প্রকল্পঃ
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় ’যুবভবন’ নির্মাণ এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য। যুবভবনে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ বর্তমানে প্রয়োজনীয় স্থানের অভাবে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করছেন । কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি ও যুব কার্যক্রমে গতিশীলতা বৃদ্ধির নিমিত্ত বহুতল যুবভবন নির্মাণ করা হবে।
২। ছয়টি জেলায় বিদ্যমান ৬টি যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প:
দেশের সকল জেলায় পরিচালিত প্রাতিষ্ঠানিক আবাসিক ও অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে একই ভেন্যুতে বাসত্মবায়নের নিমিত্ত প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধা সৃষ্টির লক্ষ্যে ইতোপূর্বে ৬টি জেলায় স্থাপিত আবাসিক যুব প্রশিক্ষণ
কেন্দ্রসমূহের নির্মাণ কাজ সমাপ্তকরণ ও প্রশিক্ষণ সুবিধা বৃদ্ধি করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৩। যুব কার্যক্রম বিষয়ক গবেষণা ও তথ্য প্রচার প্রকল্পঃ
যুব কার্যক্রমের সাফল্য গবেষণার মাধ্যমে প্রকাশ করা এবং যুব বিষয়ক তথ্য বেকার যুবসহ দেশের সকল পর্যায়ের মানুষের নিকট প্রচারের ব্যবস্থা করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৪। সিভিল কনস্ট্রাকশন ট্রেডে প্রশিক্ষণ প্রকল্পঃ
বেকার যুবদের বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ম্যাশন, রড বাই-ার, টাইলস ফিক্সার, শাটারিং, পস্নাম্বিং এ- পাইপ ফিটিংস এবং ওয়েল্ডিং এ- ফেব্রিকেশন বিষয় অমত্মর্ভুক্ত করে সিভিল কনস্ট্রাকশন ট্রেডে প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৫। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয় স্থাপন প্রকল্পঃ
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আওতায় বিভাগীয় কার্যালয় স্থাপন ও নির্মাণ এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য। বিভাগীয় শহরে বিভাগীয় কার্যালয় স্থাপন ও নির্মাণ করা হবে।
৬। আঞ্চলিক যুব কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পঃ
এ প্রকল্পের আওতায় ৭টি বিভাগে একটি করে আঞ্চলিক যুব কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। ফলে মাঠ পর্যায়ে যুব কার্যক্রম বাসত্মবায়নে গতি সঞ্চার হবে।
৭। বিউটিফিকেশন, হেয়ার কাটিং ও হাউজকিপিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রকল্পঃ
বেকার যুবক ও যুবমহিলাদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৮। ট্যুরিষ্ট গাইড, ট্যুর ম্যানেজমেন্ট এবং ইংরেজী ভাষা শিক্ষা প্রশিক্ষণ প্রকল্পঃ
বেকার যুবক ও যুবমহিলাদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
৯। অবশিষ্ট ৫৮টি জেলায় বস্নক ও বাটিক প্রিন্টিং প্রশিÿণ সম্প্রসারণ এবং পোশাক তৈরী প্রশিÿণ জোরদারকরণ প্রকল্পঃ
চলমান পোষাক তৈরী প্রশিÿণ জোরদার করা এবং দেশের অবশিষ্ট ৫৮টি জেলায় বস্নক ও বাটিক প্রিন্টিং প্রশিÿণ কোর্স সম্প্রসারণ এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
১০। জেন্ডার, এইচআইভি, এইডস, প্রজনন স্বাস্থ্য এবং জীবন দÿতা বিষয়ক প্রকল্পঃ
জেন্ডার, এইচআইভি, এইডস, প্রজনন স্বাস্থ্য এবং জীবন দÿতা বিষয়ে যুবক ও যুবমহিলাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
উপসংহার :
কোন দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে সে দেশের কর্মক্ষম জনশক্তি। আর এ জনশক্তির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে সে দেশের যুবসমাজ। বাংলাদেশের ন্যায় উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে যুবশক্তিকে দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার বিষয়টি অত্যমত্ম গুরম্নত্বপূর্ণ। যুবদের অফুরমত্ম প্রাণশক্তি, সৃজনশীল কর্মক্ষমতা, ক্লামিত্মহীন উৎসাহ, ঝড়ের ন্যায় গতিবেগ এবং তাদের কর্মস্পৃহা ও কর্মোদ্দীপনার উপর জাতীয় উন্নতি অনেকাংশে নির্ভরশীল। মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ যুব; যা আনুমানিক ৫ কোটি, এই বিরাট যুবশক্তিকে দেশের সার্বিক
অর্থনৈতিক উন্নয়নে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে অধিদপ্তরের কার্যক্রম তৃণমূল পর্যায় পর্যমত্ম আরো বিসত্মৃত করে দেশে এবং বিদেশে অধিকহারে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। যুবদের ক্রমাগত শহরমুখী প্রবণতা রোধকল্পে যুবদেরকে স্বীয় অবস্থানে রেখে বিভিন্ন উৎপাদনমুখী বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে অত্যমত্ম সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলতে হবে। ফলে কর্মমুখী ও উৎপাদনমুখী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বেকার যুবসমাজ একদিকে যেমন নিজেদের জন্য কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবে, অন্যদিকে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতেও সÿম হবে।
৬। বাতায়নের গঠনাপুঞ্জ
ঘটনাসমূহ - যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার,